1️⃣ প্রাথমিক অবস্থায় সমস্যা ধরা যায়
অনেক সময় দাঁতের সমস্যা শুরু হয় নীরবে — ব্যথা বা লক্ষণ ছাড়াই। নিয়মিত চেকআপ করলে ক্যাভিটি, গাম ডিজিজ, দাঁতের ক্ষয় ইত্যাদি খুব শুরুর দিকেই ধরা পড়ে।
2️⃣ পেশাদার স্কেলিং ও ক্লিনিং
বাসায় ব্রাশ ও ফ্লস করলেও দাঁতের মাঝে টারটার বা ক্যালকুলাস জমে যায়, যা শুধু ডেন্টাল ক্লিনিং দিয়েই তোলা যায়। প্রতি ৬ মাসে স্কেলিং করলে দাঁতের রঙ, গন্ধ ও গাম হেলথ ঠিক থাকে।
3️⃣ গাম ডিজিজ প্রতিরোধ
গাম ডিজিজ (Periodontitis) নিঃশব্দ ঘাতক। নিয়মিত চেকআপে রক্ত পড়া, ফুলে যাওয়া বা পেছনে হটতে থাকা গামকে সময়মতো চিকিৎসা করা যায়।
4️⃣ দাঁতের মজবুত ভিত্তি বজায় থাকে
সঠিক সময়ে ক্যাভিটি বা সংক্রমণ ধরা পড়লে দাঁত রক্ষা করা যায়। দেরি করলে অনেক সময় রুট ক্যানাল বা একেবারে দাঁত তোলা পর্যন্ত গড়ায়।
5️⃣ মুখগহ্বরের ক্যান্সার স্ক্রিনিং
মুখের ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে চিকিৎসা সহজ। অভিজ্ঞ ডেন্টিস্ট এই চেকআপে তা স্ক্রিন করতে পারেন।
6️⃣ সময় ও টাকার সাশ্রয়
দীর্ঘমেয়াদে নিয়মিত চেকআপ করলে ছোটখাটো সমস্যাই সমাধান করা যায়, যা বড় চিকিৎসার খরচ ও কষ্ট দুটোই বাঁচায়।
📅 তাই আজই একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন!
আমাদের অভিজ্ঞ ডেন্টিস্ট টিমের সাথে যোগাযোগ করুন – আপনার হাসি ও স্বাস্থ্যের জন্য প্রতি ৬ মাসে ১টি ভিজিট হোক স্বাভাবিক অভ্যাস।